Friday, May 4, 2018

৮০ হাজার ডলার নিয়ে পালিয়েছে মালদ্বীপ আওয়ামী কাউয়া লীগের সহ সভাপতি শাহ জালাল মানিক


ওনাকে চিনেন? হেতির বাড়ী ফেনী। হেতি মালদ্বীপে নাইট গার্ডের চাকুরী করতেন। আরো কিছু নাইট গার্ড আছে যারা এখন আওয়ামী কাউয়া লীগের সহ সভাপতি হইয়াছেন। তিনারাও ডলার ব্যবসা আদম ব্যবসা হাই কমিশনের ৩ নং চাকর হারুন অর রশিদের বাজার এবং তিন পাতার পাসপোর্টের ব্যবসা ইত্যাদি ইত্যাদি করে বেড়ান আর হাই কমিশনের কোন অনুষ্ঠান হলে এদের দেখতে পাবেন হারুন অর রশীদ মুশফিক সাহেবদের সাথে ডিনার করছেন, গান শুনছেন। সরকারের টাকায় অনুষ্ঠানাদি করছেন। এরাই মালদ্বীপের বড় বড় উচ্চশিক্ষিত (বকলম দালাল) ব্যক্তিত্ব। এরাই হাই কমিশনের সকল অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ পায় এবং এদের দ্বারা হাই কমিশনের (রাষ্ট্রদূত ব্যতীত) সকলের রুজি রোজগার বাজার সংসার নিয়মিত চলে। এই মহান ব্যক্তির নাম শাহ জালাল মানিক। তিনি স্থানীয়ভাবে খোলা বাংলাদেশী একটি ব্যাংকের দাড়োয়ানের চাকুরী করতেন। ( বাংলাদেশ ন্যাশনাল ব্যাংক) এবং ডলারের ব্যবসা করতেন। তার এই ব্যবসার পিছনে লক্ষ লক্ষ ডলার লেন দেন হত এবং সে লেন দেনের পিছনে আরো কিছু রথি মহা রথি রয়েছে, যাদের চেহারা ও পরিচয় অচিরেই আপনাদের দেয়া হবে। Image may contain: 1 person, closeup
এদের মূল গড ফাদার হচ্ছেন স্বঘোষিত ডঃ খেতাবধারী হাই কমিশনের তৃতীয় শ্রেণীর চাকর হারুন অর রশিদ। যার বাড়ী মাদারীপুর (পাসপোর্ট অনুযায়ী) কিন্তু তিনি পরিচয় দিয়ে থাকেন, তার বাড়ী গোপালগঞ্জের টূংগি পাড়ায় কারন শেখ হাসিনা এখন প্রধানমন্ত্রী।
এই গড ফাদারের নিয়মিত বাজার করতে হয়না, কারন তার বাজার করে দেবার জন্য এই ছবির শাহ জালাল মানিক সহ আরো মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বলে খ্যাত দুইজন দালাল রয়েছেন, তাদের বাড়ী ফরিদপুরের ভাংগা উপজেলায়।
এত কথা বলা যাবে না; তবে তাদের ছবিও দেয়া হবে এবং আরো বড় সুসংবাদ আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছে।
আরো একজন আছেন যিনি ২১ হাজার ডলার মেরে দিয়ে জনাব হারুন অর রশীদ সাহেব কে ভাগ দিয়ে বহাল তবিয়তে মালদ্বীপে আছেন এবং সকল অনুষ্ঠানাদিতেও তাকে দেখা যায় । দেখা যায় হাই কমিশনের জুতা বহন করতেও।
তো বন্ধুরা এই শাহ জালাল মানিক সাহেব মাত্র ৮০ হাজার ডলার নিয়ে সম্প্রতি পালিয়ে গিয়েছেন। তাকে ফেনীর যে সকল বন্ধুরা চিনেন। ঠিকানা জানা থাকলে আমাকে জানান কারন অনেক আদর যত্ন করতে হবে।


No comments:

Post a Comment